মানসিক উত্তেজনা বলতে বোঝায় একজন ব্যক্তি একটি নির্দিষ্ট মুহূর্ত বা সময়ের মধ্যে মানসিক উত্তেজনার মাত্রাকে বোঝায়। মানসিক চাপ প্রায়ই শারীরিক এবং মানসিক চাপের সাথে সম্পর্কিত এবং অনেক অস্বস্তি এবং নেতিবাচক প্রভাবের দিকে নিয়ে যেতে পারে, যেমন উদ্বেগ, বিষণ্নতা, ক্লান্তি, ঘুমের সমস্যা, শারীরিক অসুস্থতা ইত্যাদি।
প্রত্যেকের মানসিক তীব্রতা আলাদা এবং তাদের জীবনের অভিজ্ঞতা, ব্যক্তিত্ব, পরিবেশ এবং ব্যক্তিগত উপলব্ধির উপর নির্ভর করে। অতএব, মানসিক চাপের মূল্যায়নের জন্য সাধারণত স্ব-উপলব্ধি, শারীরবৃত্তীয় সূচক এবং আচরণগত কর্মক্ষমতা সহ একাধিক কারণের ব্যাপক বিবেচনার প্রয়োজন হয়।
জীবনের ত্বরান্বিত গতি, তীব্র সামাজিক প্রতিযোগিতা এবং ঘন ঘন বিপত্তি সবই মানুষকে নার্ভাস বোধ করবে। যদি একজন ব্যক্তি দীর্ঘ সময় ধরে মানসিক চাপে থাকে, তবে শরীরের রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা হ্রাস পাবে এবং ব্যক্তিটি এমনকি বাহ্যিক পরিবেশের সাথে কার্যকরভাবে খাপ খাইয়ে নিতে অক্ষম হয়ে বিভিন্ন রোগে আক্রান্ত হতে পারে।
তাই দীর্ঘমেয়াদি অতিরিক্ত মানসিক চাপ মানবদেহের জন্য ক্ষতিকর। তাহলে আপনার মানসিক তীব্রতা কি? লোকেদের তাদের মানসিক চাপের মূল্যায়ন করতে সাহায্য করার অনেক উপায় রয়েছে, যেমন মুড ডায়েরি বা প্রশ্নাবলী ব্যবহার করা। এই মনস্তাত্ত্বিক পরীক্ষায়, আমরা আপনার মানসিক উত্তেজনার মাত্রা অন্বেষণ করব যাতে আপনি আপনার মানসিক অবস্থাকে আরও ভালভাবে বুঝতে এবং মানসিক চাপ উপশম করতে এবং আপনার মানসিক স্বাস্থ্যের উন্নতির জন্য উপযুক্ত পদক্ষেপ নিতে পারেন।
অনুগ্রহ করে মনে রাখবেন যে এই পরীক্ষাটি পেশাদার চিকিৎসা পরামর্শ নির্ণয় বা প্রতিস্থাপনের উদ্দেশ্যে নয়। আপনি যদি মানসিক কষ্ট বা অস্বস্তির সম্মুখীন হন, তাহলে সাহায্যের জন্য একজন চিকিৎসা পেশাদার বা অন্য স্বাস্থ্য পেশাদারের সাথে পরামর্শ করা গুরুত্বপূর্ণ।